০৫:৪৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫, ৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাঘাটায় মসজিদ-কবরস্থানে মাটি কাটার নামে চাঁদাবাজির অভিযোগ‎

  • রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : ০৩:৩৬:২৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ জুলাই ২০২৫
  • ৫১৮ বার পড়া হয়েছে


মিজানুর রহমান মিলন,
স্টাফ রিপোর্টার :

‎গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালী ইউনিয়নের ভাংগামোড় পূর্ব পাড়া এলাকায় মসজিদ ও কবরস্থান নির্মাণে এক মানবিক উদ্যোগ বাস্তবায়িত হচ্ছে। মোঃ সাদা মিয়া ও গোলাপ মিয়া নামের দুই দানবীর ১ একর জমি দান করেছেন এ মহৎ কাজে। এলাকাবাসীর জন্য তাঁদের এই উদারতা নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার।

‎মসজিদের স্থানটি আলম মেম্বারের বাড়ির পাশে, যেখানে কবরস্থানের জন্যও মাটি কাটা চলছে। সমাজসেবক মোঃ রুহুম আমিন, মোঃ অরুন মিয়া ও মোঃ রয়েল প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দান করেছেন। সাধারণ মানুষ এবং সরকারি প্রকল্প থেকেও এসেছে সহায়তা।

‎এই উদ্যোগের দেখভাল করছেন মসজিদ কমিটির সভাপতি ও স্থানীয় মেম্বার মোঃ আলম খান। ড্রেজার মেশিন সংগ্রহে সহযোগিতা করেছেন মোঃ নজরুল ইসলাম ও মোঃ জাহিদুল ইসলাম। জমির মালিকদের অনুমতি নিয়েই মাটি কাটার সিদ্ধান্ত হয়।

‎তবে অভিযোগ উঠেছে, মোঃ বুদা, আবু সাইদ ও মোঃ বিপ্লব মিয়া চাঁদা দাবি করে প্রকল্পের অগ্রগতিতে বাধা সৃষ্টি করছেন। এমনকি তারা কিছু অর্থও আদায় করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এতে সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।

‎এলাকাবাসীর দাবি, প্রশাসন ও গণমাধ্যম সঠিক তদন্ত করে এসব দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা জোরালো দাবি করেছেন এলাকাবাসী, যাতে এমন জনকল্যাণমুখী কাজ কোনোভাবে ব্যাহত না হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

আমাদের সন্তানকে দুর্নীতিমুক্ত করে গড়ে তুলতে হবে যুগ্মসচিব মনিরুজ্জামান ভূঁঞা

সাঘাটায় মসজিদ-কবরস্থানে মাটি কাটার নামে চাঁদাবাজির অভিযোগ‎

আপডেট সময় : ০৩:৩৬:২৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ জুলাই ২০২৫


মিজানুর রহমান মিলন,
স্টাফ রিপোর্টার :

‎গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালী ইউনিয়নের ভাংগামোড় পূর্ব পাড়া এলাকায় মসজিদ ও কবরস্থান নির্মাণে এক মানবিক উদ্যোগ বাস্তবায়িত হচ্ছে। মোঃ সাদা মিয়া ও গোলাপ মিয়া নামের দুই দানবীর ১ একর জমি দান করেছেন এ মহৎ কাজে। এলাকাবাসীর জন্য তাঁদের এই উদারতা নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার।

‎মসজিদের স্থানটি আলম মেম্বারের বাড়ির পাশে, যেখানে কবরস্থানের জন্যও মাটি কাটা চলছে। সমাজসেবক মোঃ রুহুম আমিন, মোঃ অরুন মিয়া ও মোঃ রয়েল প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দান করেছেন। সাধারণ মানুষ এবং সরকারি প্রকল্প থেকেও এসেছে সহায়তা।

‎এই উদ্যোগের দেখভাল করছেন মসজিদ কমিটির সভাপতি ও স্থানীয় মেম্বার মোঃ আলম খান। ড্রেজার মেশিন সংগ্রহে সহযোগিতা করেছেন মোঃ নজরুল ইসলাম ও মোঃ জাহিদুল ইসলাম। জমির মালিকদের অনুমতি নিয়েই মাটি কাটার সিদ্ধান্ত হয়।

‎তবে অভিযোগ উঠেছে, মোঃ বুদা, আবু সাইদ ও মোঃ বিপ্লব মিয়া চাঁদা দাবি করে প্রকল্পের অগ্রগতিতে বাধা সৃষ্টি করছেন। এমনকি তারা কিছু অর্থও আদায় করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এতে সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।

‎এলাকাবাসীর দাবি, প্রশাসন ও গণমাধ্যম সঠিক তদন্ত করে এসব দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা জোরালো দাবি করেছেন এলাকাবাসী, যাতে এমন জনকল্যাণমুখী কাজ কোনোভাবে ব্যাহত না হয়।