ইমাম হাসান জুয়েল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ:
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ ও অপ-প্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) বেলা ১১ টার সময় মডেল প্রেসক্লাব চাঁপাইনবাবগঞ্জ এর হল রুমে মো: আমিরুল ইসলাম ওরফে নাইরুল (৪৮) নামে সেনা বাহিনীর (অঃ) এক সদস্য এই সংবাদ সম্মেলন করেন।
এক লিখিত বক্তব্যে নাইরুল নামে এই সাবেক সেনা কর্মকর্তা বলেন, কতিপয় বিপদগামী সাংবাদিক মিথ্যা তথ্য সন্ত্রাসের ম্যাধমে অনলাইন প্লাটফর্মে আমাকে জড়িয়ে প্রতিবদ্ধি এক নারীকে জড়িয়ে মিথ্যা ধর্ষণের অভিযোগ তুলে অনিবন্ধিত ভূইফোড় ফেসবুক পেজ চাঁপাই জার্নাল সহ বেশ কিছু পেজে সংবাদ প্রকাশিত করেছে। যাহা সম্পন্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন আমি ধর্ষণের মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ ও অপ-প্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সেই সাথে আপনাদের জানাতে চাই উক্ত প্রতিবন্ধী নারী আমার এলাকার এবং পরিচিত হওয়ায় প্রয়োজনে আমার স্ত্রীর কাছে আসা যাওয়া করে এই বিষয়টিকে পুজি করে একটি স্বর্থনেষি মহল আমাকে ব্ল্যাকমেইল করে আমার থেকে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। উপরন্তু আমার থেকে কোন আর্থিক সুবিধা না পেয়ে আমাকে ধর্ষক, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের নেতা, ককটেল বিস্ফোরণ মসজিদ ভাংচুর, মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের ডান উল্লেখ করে যে সংবাদ প্রকাশিত করেছে করেছে যা সম্পন্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। আমি আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসিকে জানাতে চাই আমি মহারাজপুর ইউনিয়নের একটি সম্ভাব্য পরিবারের সন্তান, আমি দির্ষদিন বাংলাদেশ সেনা বাহিনীতে সুনামের সাথে চাকরি করে অবসর গ্রহণ করেছি, আমি আওয়ামী লীগ বা অন্য কোন দলের সাথে জড়িত নয়। এখন ব্যবসা বানিজ্য এবং সমাজসেবার সাথে জড়িত, আমি কোন দিন কারো বাড়ি ঘড়ে হামলা লুটপাট এমনকি কোন ককটের বিস্ফোরণ ঘটনার সাথে জড়িত ছিলাম না। মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নাহিদ ইসলাম রাজন অত্র এলাকার কৃতি সন্তান, তার ভালো এবং সমাজসেবা মূলক কাজ গুলোই আমি উপস্থিত থেকে একসাথে করে থাকি বলে আমাকে তার ডান বলে নিউজ করা হয়েছে আমি আপনাদের জ্ঞাতার্থে আবারও আমার বিরুদ্ধে করা সকল তথ্য সন্ত্রাসের তিব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ভুক্তভোগী সাবেক সেনা কর্মকর্তা মোঃ আমিরুল ইসলাম ওরফে নাইরুল আর্মি, সেনা বাহিনীর সার্জেন্ট (অঃ) আখতার, কথিত ধষিতা নুপুর (ছদ্মনাম), নুপুরের পিতা জালাল, বোন মমতাজ, দুলাভাই সেলিম আহম্মদ জিন্জির, প্রফেসর খালিদ, নাসির উদ্দীনসহ ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা।
রিপোর্টারের নাম 
















