০৬:৩৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ২৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হরিপুর-চিলমারী তিস্তা সেতু পরিদর্শন করলেন স্থানীয় সরকার প্রধান প্রকৌশলী‎


‎মিজানুর রহমান মিলন,
স্টাফ রিপোর্টার :

‎আজ শুক্রবার (৪ জুলাই) গাইবান্ধা জেলার হরিপুর-চিলমারী তিস্তা নদীর ওপর নির্মাণাধীন সেতু পরিদর্শন করেছেন স্থানীয় সরকার বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী ও মাননীয় সচিব মোঃ আব্দুর রশিদ মিয়া।

‎এসময় তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (LGED) সচিব মোঃ রেজাউল মাকছুদ জাহেদী, গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জম আহম্মদ, এলজিইডি’র প্রধান প্রকৌশলী মোঃ আব্দুর রশীদ মিয়া, উত্তরাঞ্চলের আট জেলার এলজিইডির দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকৌশলীসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।

‎পরিদর্শনকালে সেতু নির্মাণ কাজের অগ্রগতি, মান ও সময়মতো বাস্তবায়ন বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। সচিব মহোদয় নির্মাণ কাজের গুণগত মান নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করেন।

‎উল্লেখ্য, হরিপুর-চিলমারী সংযোগ সেতুটি নির্মিত হলে গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রাম জেলার মধ্যে যোগাযোগে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে তানোরে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা

হরিপুর-চিলমারী তিস্তা সেতু পরিদর্শন করলেন স্থানীয় সরকার প্রধান প্রকৌশলী‎

আপডেট সময় : ০৪:০৬:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ জুলাই ২০২৫


‎মিজানুর রহমান মিলন,
স্টাফ রিপোর্টার :

‎আজ শুক্রবার (৪ জুলাই) গাইবান্ধা জেলার হরিপুর-চিলমারী তিস্তা নদীর ওপর নির্মাণাধীন সেতু পরিদর্শন করেছেন স্থানীয় সরকার বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী ও মাননীয় সচিব মোঃ আব্দুর রশিদ মিয়া।

‎এসময় তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (LGED) সচিব মোঃ রেজাউল মাকছুদ জাহেদী, গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জম আহম্মদ, এলজিইডি’র প্রধান প্রকৌশলী মোঃ আব্দুর রশীদ মিয়া, উত্তরাঞ্চলের আট জেলার এলজিইডির দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকৌশলীসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।

‎পরিদর্শনকালে সেতু নির্মাণ কাজের অগ্রগতি, মান ও সময়মতো বাস্তবায়ন বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। সচিব মহোদয় নির্মাণ কাজের গুণগত মান নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করেন।

‎উল্লেখ্য, হরিপুর-চিলমারী সংযোগ সেতুটি নির্মিত হলে গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রাম জেলার মধ্যে যোগাযোগে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।