১১:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ২২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

স্বামীর হাতে নির্যাতিত এক নারী প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ

  • রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : ০৩:৫৭:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ জুলাই ২০২৫
  • ৫০৮ বার পড়া হয়েছে

মোঃ মিজানুর রহমান মিলন,
স্টাফ রিপোর্টার :

বোরহান এক নারী উদ্যেগতাকে প্রেমের জালে ফেলে ও তাকে সর্বশান্ত করেছে।এই নারী নেএকোনায় এক দোকানে কাপড়ের ব্যবসা করত। বোরহান সারোয়ারর্দীর বাবা নেএকোনায়
চাকরি করার সুবাদে প্রায় নেএকোনায় আসা যাওয়া করতো। এক সময় নারী উদ্যেগতার কাপড় কিনতে এসে কাপড়ের দোকানে পরিচয় হয় ।এক পর্যায়ে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। অনেক দিন মোবাইলে কথাবার্তা বলার পর তাদের মধ্যে গভীর প্রেমর সম্পর্ক গড়ে উঠে।

এক পর্যায়ে বোরহান ভিক্টমকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। মেয়েটিও বিয়ের প্রস্তাবে রাজি হয়।বিয়ের কথা বলে মেয়েটিকে ময়মনসিংহের মাসকান্দায় নিয়ে আসে।তারপর তাদের মধ্যে শারিরীক সম্পর্ক গড়ে উঠে। এর পর থেকে স্বামী স্ত্রীর পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যেত ও মেয়েটির বাসায় রাএিযাপন করতো।তারপর ভিক্টিম জলি যখন তাকে বিয়ের জন্য জুরালো চাপ দেয় তখন সে পুনরায় বিয়ে করবে বলে কোতোয়ালি থানাধিন মাসকান্দায় নিয়ে আসেন।তার বন্ধুর কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা নিয়ে তার বাসায় জলিকে রেখে যায়।তারপর ভিক্টিমরে আফজাল ও আরও ১জন মিলে মারধর ও ধর্ষণ করে।ভিক্টিম জলি বোরহানের অফিস বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ে অভিযোগ দায়ের করে। বোরহানকে অফিস কতৃপক্ষ জানায় বিষয় টি যেন পারিবারিক ভাবে সমাধান করে আসেন।
আর এরই রেষ ধরে বোরহান তার স্ত্রী কে নির্যাতন শুরু করে টাকা এনে দেওয়ার জন্য বাপের বাড়ি থেকে,কিন্তু তার স্ত্রী অপারগ ছিল কারণ তার সামর্থ্য ছিলনা এত টাকা দেওয়ার মত।
বোরহানের বউ বিয়ের পর থেকে বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হচ্ছিলেন।
বোরহান ছিল লোভী প্রকৃতির লোক। বোরহান সামন্য বেতনে চাকরি করলেও তার বাসায় দামি আসবাবপএ, ২ টা এসি আছে ও ভালো ব্যান্ডের প্রাইভেটকারে চলাফেরা করে সে। জনমনে প্রশ্ন উঠেছে ছোট একটা চাকরি করলেও কিভাবে রাজকীয় জীবন যাপন করে।বিভিন্নভাবে সে দাপট দেখায় তার ক্ষমতার উৎস কি। নারী লোভী বোরহান
বিভিন্ন নারীর সঙ্গে পরকিয়া করেছে বাদ যায়নি তার সাথে চাকুরী করা তার কলিগ।
তার পরিবার ও অত্যাচার করত বিভিন্নভাবে।অসংখ্য নারীর সঙ্গে তার অবৈধ সম্পর্ক ছিল।
বোরহান তার স্ত্রী কে মারধর করে বাসা থেকে বের করে দেয়,তখন তার স্ত্রী বোরহানের বিরুদ্ধে মামলা করে। এতে বোরহান অনেক ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে এবং তাকে প্রাণ নাশের ল্হমকি দেয়। তার স্ত্রী মামলা তুলে না নেওয়া বোরহান এক পর্যায়ে এসিড জাতীয় দ্রবন ছুড়ে মারে এতে মেয়েটির হাত জ্বলসে যায়।অসহায় মেয়েটি প্রতিনিয়ত বোরহানের নানা নির্যাতনের স্বীকার হচ্ছে। মামলা ও বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করেও সঠিক বিচার পাচ্ছে না।সে বোরহানের ভয়ে ঘর থেকে বের হতে পারছে না।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে
উনি বলেন আমি এই নিউজের মাধ্যমে মাননীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী ও মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

ট্যাগস :

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে তানোরে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা

স্বামীর হাতে নির্যাতিত এক নারী প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ

আপডেট সময় : ০৩:৫৭:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ জুলাই ২০২৫

মোঃ মিজানুর রহমান মিলন,
স্টাফ রিপোর্টার :

বোরহান এক নারী উদ্যেগতাকে প্রেমের জালে ফেলে ও তাকে সর্বশান্ত করেছে।এই নারী নেএকোনায় এক দোকানে কাপড়ের ব্যবসা করত। বোরহান সারোয়ারর্দীর বাবা নেএকোনায়
চাকরি করার সুবাদে প্রায় নেএকোনায় আসা যাওয়া করতো। এক সময় নারী উদ্যেগতার কাপড় কিনতে এসে কাপড়ের দোকানে পরিচয় হয় ।এক পর্যায়ে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। অনেক দিন মোবাইলে কথাবার্তা বলার পর তাদের মধ্যে গভীর প্রেমর সম্পর্ক গড়ে উঠে।

এক পর্যায়ে বোরহান ভিক্টমকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। মেয়েটিও বিয়ের প্রস্তাবে রাজি হয়।বিয়ের কথা বলে মেয়েটিকে ময়মনসিংহের মাসকান্দায় নিয়ে আসে।তারপর তাদের মধ্যে শারিরীক সম্পর্ক গড়ে উঠে। এর পর থেকে স্বামী স্ত্রীর পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যেত ও মেয়েটির বাসায় রাএিযাপন করতো।তারপর ভিক্টিম জলি যখন তাকে বিয়ের জন্য জুরালো চাপ দেয় তখন সে পুনরায় বিয়ে করবে বলে কোতোয়ালি থানাধিন মাসকান্দায় নিয়ে আসেন।তার বন্ধুর কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা নিয়ে তার বাসায় জলিকে রেখে যায়।তারপর ভিক্টিমরে আফজাল ও আরও ১জন মিলে মারধর ও ধর্ষণ করে।ভিক্টিম জলি বোরহানের অফিস বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ে অভিযোগ দায়ের করে। বোরহানকে অফিস কতৃপক্ষ জানায় বিষয় টি যেন পারিবারিক ভাবে সমাধান করে আসেন।
আর এরই রেষ ধরে বোরহান তার স্ত্রী কে নির্যাতন শুরু করে টাকা এনে দেওয়ার জন্য বাপের বাড়ি থেকে,কিন্তু তার স্ত্রী অপারগ ছিল কারণ তার সামর্থ্য ছিলনা এত টাকা দেওয়ার মত।
বোরহানের বউ বিয়ের পর থেকে বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হচ্ছিলেন।
বোরহান ছিল লোভী প্রকৃতির লোক। বোরহান সামন্য বেতনে চাকরি করলেও তার বাসায় দামি আসবাবপএ, ২ টা এসি আছে ও ভালো ব্যান্ডের প্রাইভেটকারে চলাফেরা করে সে। জনমনে প্রশ্ন উঠেছে ছোট একটা চাকরি করলেও কিভাবে রাজকীয় জীবন যাপন করে।বিভিন্নভাবে সে দাপট দেখায় তার ক্ষমতার উৎস কি। নারী লোভী বোরহান
বিভিন্ন নারীর সঙ্গে পরকিয়া করেছে বাদ যায়নি তার সাথে চাকুরী করা তার কলিগ।
তার পরিবার ও অত্যাচার করত বিভিন্নভাবে।অসংখ্য নারীর সঙ্গে তার অবৈধ সম্পর্ক ছিল।
বোরহান তার স্ত্রী কে মারধর করে বাসা থেকে বের করে দেয়,তখন তার স্ত্রী বোরহানের বিরুদ্ধে মামলা করে। এতে বোরহান অনেক ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে এবং তাকে প্রাণ নাশের ল্হমকি দেয়। তার স্ত্রী মামলা তুলে না নেওয়া বোরহান এক পর্যায়ে এসিড জাতীয় দ্রবন ছুড়ে মারে এতে মেয়েটির হাত জ্বলসে যায়।অসহায় মেয়েটি প্রতিনিয়ত বোরহানের নানা নির্যাতনের স্বীকার হচ্ছে। মামলা ও বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করেও সঠিক বিচার পাচ্ছে না।সে বোরহানের ভয়ে ঘর থেকে বের হতে পারছে না।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে
উনি বলেন আমি এই নিউজের মাধ্যমে মাননীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী ও মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।